এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন দেশের যোগাযোগ খাতের জন্য আরেক মাইলফলক এবং এটি যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রকল্পের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন করা হয়েছে এবং অবশিষ্ট অংশের কাজ শীঘ্রই শেষ হয়ে যাবে। এক্সপ্রেসওয়েটি ঢাকার বাসিন্দাদের এবং সারাদেশের জনগণকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং এটি রাজধানী ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগের উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখবে। এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ায় ঢাকাবাসীর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে।

অর্থনীতির অন্যান্য দিকের উন্নয়নের পাশাপাশি বর্তমান সরকারের অধীনে যোগাযোগ অবকাঠামোর উন্নয়ন ও অগ্রগতি বেশ লক্ষণীয়। ২০০৬ সালে জেলা, আঞ্চলিক ও জাতীয় মহাসড়ক ছিল ১২ হাজার ১৮ কিলোমিটার। প্রায় ৩ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে হয়েছে ৩২ হাজার ৬৭৮ কিলোমিটার। ২০০৬ সালে গ্রাম্য সড়ক ছিল মাত্র ৩ হাজার ১৩৩ কিলোমিটার, যা ২০২৩ সালে প্রায় ৩ গুণ বেড়েছে। দেশের মোট রেলপথ ২০০৬ সালে ছিল ২ হাজার ৩৫৬ কিলোমিটার, যা ২০২৩ সালে এসে বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ৪৮৬ কিলোমিটার। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে গত বছর জুনে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করা হয়েছে।

এই সেতু দক্ষিণাঞ্চলের ১৯ জেলাকে রাজধানী ঢাকা এবং দেশের অন্য অংশের সঙ্গে সড়কপথে সরাসরি যুক্ত করেছে। উদ্বোধন করা হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহৎ পায়রা সেতু। গত নভেম্বরে দেশের ২৫টি জেলায় ১০০টি সেতু যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। দেশের অনেক মহাসড়ক চার বা তদূর্ধ্ব লেনে উন্নীত করা হয়েছে। অন্যগুলোর কাজ চলছে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল চালুর অপেক্ষায়, ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হয়েছে।

গত ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ (শনিবার) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন দেশের যোগাযোগ খাতের জন্য আরেক মাইলফলক এবং এটি যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রকল্পের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন করা হয়েছে এবং অবশিষ্ট অংশের কাজ শীঘ্রই শেষ হয়ে যাবে। এক্সপ্রেসওয়েটি ঢাকার বাসিন্দাদের এবং সারাদেশের জনগণকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং এটি রাজধানী ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগের উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখবে। এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ায় ঢাকাবাসীর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। এক্সপ্রেসওয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে যানজট কমাতে বিরাট ভূমিকা পালন করবে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কুড়িল, মহাখালী, তেজগাঁও, ফার্মগেট, মগবাজার ও কমলাপুরের অন্তর্ভুক্ত ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ এলাকাগুলো যানজট নিরসনে ব্যাপক অগ্রগতির সাক্ষী হবে এই ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। ঢাকা শহরে প্রায় দুই কোটি মানুষের বাস। রাজধানীর যানজট নিরসনসহ ভ্রমণে সময় ও ব্যয় সাশ্রয়ের লক্ষ্যে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) ভিত্তিক দেশের বৃহত্তম প্রকল্প। এ প্রকল্পটি ঢাকা শহরের উত্তর-দক্ষিণ করিডরের সড়কপথের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। বর্তমানে প্রকল্পের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশ যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় তা ইতোমধ্যেই খুলে দেওয়া হয়েছে।

এ অংশের মেইন লাইনের দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার এবং র‌্যাম্পের দৈর্ঘ্য ১১ কিলোমিটার। ১৫টির মধ্যে ১৩টি র‌্যাম্প যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে। এখন হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ মিনিট।

যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ। উন্নত দেশগুলোর মতো বাংলাদেশের মানুষও মেট্রোরেলে চড়বে, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে অতিদ্রুত ছুটে চলবে, যা কিছুদিন আগেও ছিল স্বপ্ন। সরকার ওই স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করেছে। বর্তমান সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রম ও চেষ্টায় ঢাকা আরও আধুনিক শহরে রূপ নিয়েছে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন তারই ইঙ্গিত বহন করছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেরিন ড্রাইভসহ উন্নত দেশগুলোর মতো সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থার নেটওয়ার্কে এসেছে বাংলাদেশ।

সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রথম দরকার একটি উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। তাই সরকার এ বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েই গত এক যুগে যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে তৈরি করেছে নতুন এক মাইলফলক। এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকার উত্তর-দক্ষিণে বিকল্প সড়ক হিসেবে কাজ করবে। এটি হেমায়েতপুর-কদমতলী-নিমতলী-সিরাজদিখান-মদনগঞ্জ-ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক মদনপুরকে সরাসরি সংযুক্ত করবে। অন্যদিকে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলের যানবাহন ঢাকায় প্রবেশ না করে সরাসরি উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে প্রবেশ করতে পারবে। এতে ঢাকার অভ্যন্তরে যাতায়াতের সময় ও যানজট কমবে।

মাটির তলদেশ থেকে আকাশ পর্যন্ত সর্বত্র চলছে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ। আর এই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞকে ত্বরান্বিত করতে বিশ্বমানের যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে বেশকিছু মেগা প্রকল্প। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানকে নিয়ে সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় একটি সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ এগিয়ে চলছে। ‘প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১’ অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের সব মহাসড়ক ছয় লেন ও ২০৪১ সালের মধ্যে আট লেনে উন্নীত এবং দেশের প্রতিটি জেলার সঙ্গে রেল পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।

যোগাযোগের ক্ষেত্রে সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথকে সমান গুরুত্ব দিয়ে একটি আন্তর্জাতিকমানের যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ চলছে। শুধু তা-ই নয়, বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল দিয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত সরাসরি সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। পর্যটন শিল্পকে মাথায় রেখে তিন উন্নয়নবঞ্চিত পার্বত্য জেলায় যোগাযোগ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে সরকার। পাহাড়ের প্রত্যেককে যোগাযোগ নেটওয়ার্কে আনা হয়েছে। সিঙ্গাপুর-ব্যাংককের আদলে সাজানো হবে কক্সবাজারকে। সমুদ্রের জলে রানওয়ে নির্মাণের গ্রাউন্ড-ব্রেকিংয়ের মধ্য দিয়ে উন্নয়নের আরেক ধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। বিশ্বের উপকূলীয় শহরে অবস্থিত সেরা বিমানবন্দরের মধ্যে অন্যতম হবে কক্সবাজার বিমানবন্দর।

এছাড়া সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে আগ্রর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীতকরণের কাজ শুরু হয়েছে। নেপাল, ভুটানসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো এই বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারবে। ফলে পুরো উত্তরবঙ্গেই উন্নয়নের ছোঁয়া লাগবে। বাংলাদেশকে রেলের আওতায় নিয়ে আসার জন্য রেলপথ সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নের দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে সরকার। রেলপথ সম্প্রসারণ, নতুন রেলপথ নির্মাণ ও সংস্কার, রেলপথকে ডুয়াল গেজে রূপান্তরকরণ, নতুন এবং বন্ধ রেলস্টেশন চালু করা, নতুন ট্রেন চালু ও ট্রেনের সার্ভিস বৃদ্ধি করা এবং ট্রেনের কোচ সংগ্রহ অব্যাহত রয়েছে। একটি উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা জাতীয় উন্নয়নের চাবিকাঠি। তাই অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও শিল্পায়নের জন্য সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

দীর্ঘ এই পথচলায় অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগোতে হয়েছে সরকারকে। জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকগোষ্ঠীর নানাবিধ ষড়যন্ত্র, হরতালের নামে জ্বালাও-পোড়াও, বিডিআর বিদ্রোহ, হোলি আর্টিজান রেস্তরাঁয় জঙ্গি হামলাসহ নানাবিধ ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই পথ চলতে হয়েছে এবং হচ্ছে। শত বাধা অতিক্রম করে দেশরতœ শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়নসহ সব ক্ষেত্রেই অসামান্য সাফল্য এসেছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণ, উন্নয়ন ও মুক্তির পথ এবং পাথেয় হয়ে কাজ শুরু করলেন। প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিকাশে তার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, দৃঢ় মনোবল, প্রজ্ঞা ও অসাধারণ নেতৃত্ব বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিম-লে অন্যরকম উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং তিনি বিশ্বনন্দিত নেত্রী হিসেবে পেয়েছেন স্বীকৃতি। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের দ্বারা অর্জিত যুদ্ধবিধ্বন্ত এই বাংলাদেশ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমানে বিশ্বে ৩৭তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ এবং ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৯তম এবং ২০৫০ সাল নাগাদ ২৩তম অর্থনীতিতে উন্নত দেশে পরিণত হবে। আর ২০২৬ সালেই বাংলাদেশ ‘মধ্যম আয়ের দেশ’ এবং ২০৪১ সালেই ‘উন্নত দেশ’ হিসেবে বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করবে।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে তার বড় প্রমাণ হলো গত কয়েক বছর ধরে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। বর্তমান মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সূচকে বিশ্বের শীর্ষ কয়েকটি দেশের একটি আজ আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। মেট্রোরেল ও পদ্মা সেতু উদ্বোধন দুটিই উন্নয়নের মাইলফলক। সফলভাবে কারোনা মহামারি মোকাবিলা, শিক্ষা, যোগাযোগ অবকাঠামো, গ্যাস, বিদ্যুৎ, নারীশিক্ষা, চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা শতভাগ বৃদ্ধি, স্বাস্থ্যসেবা, বিনামূল্যে বই বিতরণ, খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, সামাজিক কর্মসূচির আওতায় পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী, অসহায়, বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, তালাকপ্রাপ্ত নারীদের সহায়তা, অটিজম, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদান, আশ্রয়ণ প্রকল্প, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন সেক্টরের সামগ্রিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে যেখানে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে ৫ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল সেখানে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চারদিকে উন্নয়নের ঢেউয়ে শুধু উদ্বোধন আর উদ্বোধন। এই দীর্ঘ সাড়ে ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার যে স্তরে পৌঁছে গেছে তা আর কোনো সরকারের পক্ষেই সম্ভব হয়নি এবং হবেও না। সুতরাং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার মানেই বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি। বাংলাদেশের এই উন্নয়ন ও অগ্রগতি ধরে রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিকতা দরকার।

লেখক : ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া,
অধ্যাপক, ট্রেজারার, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়