সর্বজনীন পেনশন স্কিমে গত তিন মাসে মোট গ্রাহক হয়েছেন ১৫ হাজার ৮শ ৪৫ জন। তবে প্রথম এক মাসের তুলনায় পরবর্তী দুই মাসের গ্রাহক সংখ্যা কম। গত ১৭ আগস্ট পেনশন স্কিম উদ্বোধন করা হয়েছিল। শনিবার পর্যন্ত কিস্তির টাকা জমা দিয়ে বিভিন্ন স্কিমে নিবন্ধন নিয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৫ জন।
এছাড়া তিন মাসে গ্রাহকরা চাঁদা জমা দিয়েছে মোট ১৬ কোটি ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। গত ১৭ আগস্ট এ স্কিম উদ্বোধনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চাঁদা পরিশোধ করেছিলেন ১২ হাজার ৮৮৯ জন।
পরের এক মাসে নতুন করে ১ হাজার ৮৩১ জন যুক্ত হয়, এরপরের মাসে নতুন করে চাঁদা দিয়েছেন মাত্র ১ হাজার ১৩৪ জন। সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রবাসীরা যেভাবে সুবিধা পাবেনসর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রবাসীরা যেভাবে সুবিধা পাবেন।
পেনশন তহবিল থেকে সরকারি ট্রেজারি বন্ডে ১১ কোটি ৩১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। সর্বজনীন পেনশনকে জনপ্রিয় করতে সারাদেশে প্রচারণায় জোর দিয়েছে সরকার।
উল্লেখ্য, প্রবাস স্কিম, প্রগতি স্কিম, সুরক্ষা স্কিম এবং সমতা স্কিম- এ চার স্কিম নিয়ে চলতি বছর সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে সরকার। চালুর প্রথম দিনেই ব্যাপক সাড়া মেলে। পেনশন বিধিমালা বলছে, সর্বজনীন পেনশন প্রথায় যার যত টাকা জমা, মেয়াদ শেষে তার তত বেশি পেনশন।
অন্যদিকে, স্বল্প আয়ের মানুষদেরও বিমুখ করবে না এ উদ্যোগ। যারা মাসিক ৫০০ টাকা জমাবেন, তাদের জন্য শুরু থেকেই থাকবে সরকারের আরও ৫০০ টাকার ভর্তুকি। সবমিলিয়ে সবার জন্যই থাকছে নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে বাড়তি কয়েকগুণ মুনাফা।