আরও তিনটি পোশাক কারখানা গ্রিন ফ্যাক্টরির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকা বাংলাদেশে এখন সবুজ কারখানা ১৯৫টি। গ্রিন ফ্যাক্টরির তকমা পেতে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে আরও ৫৫০টির বেশি কারখানা। শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের (ইউএসজিবিসি) এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ডিজাইন (এলইইডি) গ্রিন ফ্যাক্টরি বা সবুজ কারখানার সার্টিফিকেশন দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, বাংলাদেশে এখন গ্রিন ফ্যাক্টরি ১৯৫টি। এর মধ্যে প্লাটিনাম ক্যাটাগরির ৬৯টি, গোল্ড ১১২টি, সিলভার ১০টি ও সার্টিফাইড চারটি। এছাড়া ৫৫০টির বেশি কারখানা গ্রিন ফ্যাক্টরি হতে রেজিস্ট্রেশন বা পাইপলাইনে রয়েছে।
নতুন করে সবুজ কারখানার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে গাজীপুরের কোয়াট্রো ফ্যাশন লিমিটেড, ট্রাস্ট নিটওয়্যার গার্মেন্টস বিল্ডিং ও ট্রাস্ট নিটওয়্যার ওয়াশিং ও ডায়িং।
এ ব্যাপারে বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, দেশে প্রতিনিয়ত সবুজ কারখানার সংখ্যা বাড়ছে। এটি আমাদের পোশাক খাতের জন্য খুবই ইতিবাচক। ২০২২ সালে সর্বোচ্চ ৩০টি নতুন করে সবুজ কারখানার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালে ২৮টি কারখানা এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এপ্রিল মাসে আরও তিনটি কারখানা গ্রিন ফ্যাক্টরির সার্টিফিকেট পেয়েছে, যা খুবই ইতিবাচক।
উল্লেখ্য, সবুজ কারখানার তালিকায় বাংলাদেশের পরের অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়া।