অগোছালো পরিস্থিতি কাটিয়ে দেরিতে হলেও করোনাভাইরাস পরীক্ষায় আগ্রহী মানুষের বিড়ম্বনা কাটাতে উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। একই সঙ্গে মাঠ পর্যায়ে নপরীক্ষা ও ওষুধ উৎপাদনে নতুন দুই উদ্যোগ
অ- অ অ+
অগোছালো পরিস্থিতি কাটিয়ে দেরিতে হলেও করোনাভাইরাস পরীক্ষায় আগ্রহী মানুষের বিড়ম্বনা কাটাতে উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। একই সঙ্গে মাঠ পর্যায়ে নমুনা সংগ্রহ এবং পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত মান সংরক্ষণেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উদ্যোগে দেশেই করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় বিশ্বব্যাপী আলোচিত এবোলার ওষুধ রেমডেসিভির উৎপাদন শুরু হয়েছে। আগামী ৮-১০ দিনের মধ্যে এ ওষুধ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বিশেষজ্ঞরা সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও করোনা মোকাবেলায় সরকারের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য অধ্যাপক ডা. মনির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘উপযুক্ত মনিটরিং না থাকলে অনেক ভালো উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা কঠিন হয়। মধ্যে আমরা এ রকম কিছু উদাহরণ দেখেছি। তাই এবার যেন এই ভালো উদ্যোগ সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন হয় তার জন্য জোরালো মনিটরিং রাখতে হবে।’
পরীক্ষার নতুন উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শুরুর দিকে সংক্রমণের মাত্রা কিছুটা কম থাকায় আমরা সারা দেশের নমুনা সংগ্রহের কাজ এবং পরীক্ষা এককভাবে আইইডিসিআরকে দিয়ে করিয়েছি। পরে আমরা সময়ের প্রয়োজনে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার সুযোগ বাড়িয়েছি। সামনে এ পরীক্ষার সুযোগ আরো অনেক প্রতিষ্ঠান পাবে। ঢাকায় ফোন কলের মাধ্যমে আইইডিসিআর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহের যে কাজটি করত সেটা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি তৈরি হয়। অন্যদিকে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় আইইডিসিআরকে যেসব গুরুত্বপূর্ণ গবেষণামূলক কাজ করতে হয় সেগুলো ঠিকভাবে করা যাচ্ছিল না। এসব বিবেচনা করে পরীক্ষায় আগ্রহীদের নমুনা সংগ্রহের কাজ তত্ত্বাবধান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুমে যুক্ত করা হয়েছে। এখন থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুমের তত্ত্বাবধানে এ কাজ হবে। মানুষের দুর্ভোগ কমাতে ঢাকাসহ পুরো দেশে এই নমুনা সংগ্রহের কাজ চলবে। মানুষ প্রয়োজন মতো নিজ নিজ এলাকায় নির্দিষ্ট স্থানে বুথে গিয়ে নমুনা দিয়ে আসতে পারবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘আগে ফোন কলের মাধ্যমে নমুনা সংগ্রহ করতে বাড়ি বাড়ি যাওয়া হতো। তবে এখন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে অসুস্থ ও বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে। অন্যরা বুথে গিয়ে অথবা নিকটস্থ পরীক্ষাকেন্দ্রে নমুনা দিতে পারবেন। দু-এক দিনের মধ্যেই ঢাকায় বেশ কিছু বুথ চালু করা হবে। এ কাজে একাধিক উন্নয়ন সংস্থার সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।’
আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আইইডিসিআর পরীক্ষা করবে না, বিষয়টি এমন নয়। আমরা আগের চেয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজে মনোযোগী হচ্ছি। দেশজুড়ে যেসব ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে সেগুলোর মান ঠিক আছে কি না তা আমরা দেখছি। আবার রেফারেল সিস্টেমের আওতায় নমুনাগুলো পরীক্ষা করছি। পাশাপাশি আমরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের রোগের গতি-প্রকৃতি নিয়েও গবেষণাকাজ শুরু করেছি। যাঁরা মারা যাচ্ছেন তাঁদের নমুনা যাতে সঠিকভাবে সংগ্রহ ও পরীক্ষা করা হয় সে কাজগুলো এখন আমরা ভালোভাবে করতে পারব।’
এদিকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে এরই মধ্যে রেমডিসিভির জেনেরিক উৎপাদনে দেশের ছয়টি কম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে দুটি কম্পানি উৎপাদন শুরু করে দিয়েছে।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা যে কম্পানিগুলোকে রেমডিসিভির উৎপাদনের অনুমোদন দিয়েছি তার মধ্যে একটি কম্পানি উৎপাদনকাজ অনেকটা এগিয়ে নিয়েছে। আশা করছি আগামী ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে তাদের ওষুধ বাজারে চলে আসবে। আরেকটি কম্পানিও উৎপাদনপ্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে। বাকি কম্পানিগুলো কাঁচামাল সংগ্রহের চেষ্টা করছে।’
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাইডলাইন অনুসারে করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসায় ছয়টি জেনেরিকের বিভিন্ন ধরনের ওষুধ উৎপাদনে দেশের যে ছয়টি কম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও এজিথ্রোমাইসিনের মতো ওষুধ আগে থেকেই দেশে উৎপাদন হচ্ছে। যেগুলো এরই মধ্যে সরকার সংগ্রহ করেছে। বাজারেও সেগুলো বিপণন প্রক্রিয়ায় আছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাইদুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘করনাভাইরাসের চিকিৎসায় পুরনো কিছু ওষুধের পরীক্ষামূলক ব্যবহার নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। তার পরও দেশে এ পর্যন্ত ছয়-সাতটি জেনেরিকের ওষুধ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না দিয়ে চিকিৎসকদের ওপর ছেড়ে দিয়েছে। চিকিৎসকরা যদি মনে করেন এই ওষুধগুলোর কোনোটা রোগীর ওপর প্রয়োগ করা দরকার, তবে সেটা তাঁরা করে দেখতে পারেন।’
৩৩টি ল্যাবে চলছে পরীক্ষা : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, দেশে বর্তমানে ৩৩টি ল্যাবে কভিড-১৯ পরীক্ষা চলছে। এ ছাড়া আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজির আওতায় যশোর, চট্টগ্রাম, বগুড়া ও রংপুরে সমন্বিত মিলিটারি হাসপাতাল স্বতন্ত্রভাবে কভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা করছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ল্যাবে কভিড-১৯ পরীক্ষা করছে।মুনা সংগ্রহ এবং পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত মান সংরক্ষণেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উদ্যোগে দেশেই করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় বিশ্বব্যাপী আলোচিত এবোলার ওষুধ রেমডেসিভির উৎপাদন শুরু হয়েছে। আগামী ৮-১০ দিনের মধ্যে এ ওষুধ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বিশেষজ্ঞরা সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও করোনা মোকাবেলায় সরকারের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য অধ্যাপক ডা. মনির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘উপযুক্ত মনিটরিং না থাকলে অনেক ভালো উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা কঠিন হয়। মধ্যে আমরা এ রকম কিছু উদাহরণ দেখেছি। তাই এবার যেন এই ভালো উদ্যোগ সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন হয় তার জন্য জোরালো মনিটরিং রাখতে হবে।’
পরীক্ষার নতুন উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শুরুর দিকে সংক্রমণের মাত্রা কিছুটা কম থাকায় আমরা সারা দেশের নমুনা সংগ্রহের কাজ এবং পরীক্ষা এককভাবে আইইডিসিআরকে দিয়ে করিয়েছি। পরে আমরা সময়ের প্রয়োজনে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার সুযোগ বাড়িয়েছি। সামনে এ পরীক্ষার সুযোগ আরো অনেক প্রতিষ্ঠান পাবে। ঢাকায় ফোন কলের মাধ্যমে আইইডিসিআর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহের যে কাজটি করত সেটা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি তৈরি হয়। অন্যদিকে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় আইইডিসিআরকে যেসব গুরুত্বপূর্ণ গবেষণামূলক কাজ করতে হয় সেগুলো ঠিকভাবে করা যাচ্ছিল না। এসব বিবেচনা করে পরীক্ষায় আগ্রহীদের নমুনা সংগ্রহের কাজ তত্ত্বাবধান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুমে যুক্ত করা হয়েছে। এখন থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুমের তত্ত্বাবধানে এ কাজ হবে। মানুষের দুর্ভোগ কমাতে ঢাকাসহ পুরো দেশে এই নমুনা সংগ্রহের কাজ চলবে। মানুষ প্রয়োজন মতো নিজ নিজ এলাকায় নির্দিষ্ট স্থানে বুথে গিয়ে নমুনা দিয়ে আসতে পারবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘আগে ফোন কলের মাধ্যমে নমুনা সংগ্রহ করতে বাড়ি বাড়ি যাওয়া হতো। তবে এখন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে অসুস্থ ও বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে। অন্যরা বুথে গিয়ে অথবা নিকটস্থ পরীক্ষাকেন্দ্রে নমুনা দিতে পারবেন। দু-এক দিনের মধ্যেই ঢাকায় বেশ কিছু বুথ চালু করা হবে। এ কাজে একাধিক উন্নয়ন সংস্থার সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।’
আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আইইডিসিআর পরীক্ষা করবে না, বিষয়টি এমন নয়। আমরা আগের চেয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজে মনোযোগী হচ্ছি। দেশজুড়ে যেসব ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে সেগুলোর মান ঠিক আছে কি না তা আমরা দেখছি। আবার রেফারেল সিস্টেমের আওতায় নমুনাগুলো পরীক্ষা করছি। পাশাপাশি আমরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের রোগের গতি-প্রকৃতি নিয়েও গবেষণাকাজ শুরু করেছি। যাঁরা মারা যাচ্ছেন তাঁদের নমুনা যাতে সঠিকভাবে সংগ্রহ ও পরীক্ষা করা হয় সে কাজগুলো এখন আমরা ভালোভাবে করতে পারব।’
এদিকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে এরই মধ্যে রেমডিসিভির জেনেরিক উৎপাদনে দেশের ছয়টি কম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে দুটি কম্পানি উৎপাদন শুরু করে দিয়েছে।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা যে কম্পানিগুলোকে রেমডিসিভির উৎপাদনের অনুমোদন দিয়েছি তার মধ্যে একটি কম্পানি উৎপাদনকাজ অনেকটা এগিয়ে নিয়েছে। আশা করছি আগামী ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে তাদের ওষুধ বাজারে চলে আসবে। আরেকটি কম্পানিও উৎপাদনপ্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে। বাকি কম্পানিগুলো কাঁচামাল সংগ্রহের চেষ্টা করছে।’
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাইডলাইন অনুসারে করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসায় ছয়টি জেনেরিকের বিভিন্ন ধরনের ওষুধ উৎপাদনে দেশের যে ছয়টি কম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও এজিথ্রোমাইসিনের মতো ওষুধ আগে থেকেই দেশে উৎপাদন হচ্ছে। যেগুলো এরই মধ্যে সরকার সংগ্রহ করেছে। বাজারেও সেগুলো বিপণন প্রক্রিয়ায় আছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাইদুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘করনাভাইরাসের চিকিৎসায় পুরনো কিছু ওষুধের পরীক্ষামূলক ব্যবহার নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। তার পরও দেশে এ পর্যন্ত ছয়-সাতটি জেনেরিকের ওষুধ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না দিয়ে চিকিৎসকদের ওপর ছেড়ে দিয়েছে। চিকিৎসকরা যদি মনে করেন এই ওষুধগুলোর কোনোটা রোগীর ওপর প্রয়োগ করা দরকার, তবে সেটা তাঁরা করে দেখতে পারেন।’
৩৩টি ল্যাবে চলছে পরীক্ষা : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, দেশে বর্তমানে ৩৩টি ল্যাবে কভিড-১৯ পরীক্ষা চলছে। এ ছাড়া আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজির আওতায় যশোর, চট্টগ্রাম, বগুড়া ও রংপুরে সমন্বিত মিলিটারি হাসপাতাল স্বতন্ত্রভাবে কভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা করছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ল্যাবে কভিড-১৯ পরীক্ষা করছে।