তিনি বলেন, ‘রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাসগুলোকে নির্ধারিত স্টপেজে থামতে হবে। যাত্রীদের বাসে উঠতে হলে কাউন্টার থেকে টিকেট কিনতে হবে। টিকেট ছাড়া কেউ বাসে উঠবে না। কোনো বাসও টিকেট ছাড়া যাত্রী তুলবে না। একটি কাউন্টারে একাধিক পরিবহনের বাসের টিকেট বিক্রি হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মালিক সমিতি, ডিটিসিএ, ডিএমপির সমন্বয়ে গঠিত কমিটি এই কাজ যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করবে।। ঈদের পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করবেন তারা। এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে চুক্তিতে কোনো বাস চলবে না। সে কারণে চালকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকবে না। বর্তমান যে ভাড়া আছে তাই থাকবে।’
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই, বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া, বিআরটিএর চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান, ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, ডিটিসিএর সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. সালেহ উদ্দিন ও ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ সভায় উপস্থিত ছিলেন।