‘বাংলাদেশ স্টাডি ট্রাস্ট’ এ সেমিনারের আয়োজন করে।
তৌফিক-ই-এলাহী বলেন, “একটি গোষ্ঠী উদ্দেশ্যমূলকভাবে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে অপপ্রচার করছে। রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে পরিবেশকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি সরকার ইউনেসকোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির কাছে প্রমাণ করতে পেরেছে।”
রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প নিয়ে এখন আর কোনো বিতর্ক নেই বলেও মনে করেন তিনি।
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সবাইকে সহযোগী হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ স্টাডি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইমেরিটাস এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, “আমি সরেজমিনে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে এসেছি। এলাকার জনসাধারণের বক্তব্যে উঠে এসেছে তাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র আশির্বাদস্বরূপ।
“রামপাল ইস্যুতে যারা বিরোধিতা করছে তাদের দাবির যৌক্তিকতা মেলেনি। কিন্তু তাদের বিরোধিতার কারণে আমরা বিষয়টির গভীরে গিয়েছি। আমরা মনে করি তারাও দেশের ভালো চায়। তাদের বিরোধিতার যে যুক্তি ছিল, সেটা এখন আর নেই বলে বিশ্বাস করি।”
বাংলাদেশ স্টাডি ট্রাস্টের ট্রেজারার নুজহাত চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মীজানুর রহমান, বিদ্যুৎ বিভাগের পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেসসচিব মো. আশরাফুল আলম খোকন, বাংলাদেশ স্টাডি ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল প্রমুখ।