দেশীয় উদ্যোক্তাদের মেধা কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল উদ্ভাবনের বিকাশে তরুণদের সহায়তা করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রতিষ্ঠিত হওয়া আইসিটি ইনকিউবেটরের মাধ্যমে সত্যিকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে তরুণ প্রতিভাবানদের উদ্ভাবিত পণ্য ও সেবা দেশ ও দেশের বাইরে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। কারওয়ান বাজারে সম্প্রতি ডিজিটাল ইনকিউবেটর স্টার্ট-আপ পরিদর্শনকালে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের মূল কম্পানি ভিম্পেলকম গ্রুপের হেড অব ইমার্জিং মার্কেট, জন এডি, বাংলালিংকের সিইও এরিক অস; চিফ করপোরেট ও রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান প্রমুখ। আইটি ইনকিউবেটর পরিদর্শনকালে জন এডি বলেন, “এই আইটি ইনকিউবেটর কেন্দ্রটি ভিম্পেলকমের করপোরেট রেসপনসিবিলিটি ‘মেক ইউর মার্ক’ উদ্যোগের একটি অংশ। ভিম্পেলকম বিশ্বাস করে যে ডিজিটাল অগ্রযাত্রা কেবল জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই নয়, বরং এটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতিতেও বিশেষ অবদান রাখে। তরুণদের ডিজিটাল স্টার্ট-আপের এই আয়োজনে আমি সত্যিই খুব অনুপ্রাণিত এবং এর সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি গর্বিত।” বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল কমিউনিকেশন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক, ডিজিটাল স্টার্ট-আপদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে আইটি ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপনে বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতা করেছে। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে কারওয়ান বাজারে অবস্থিত জনতা টাওয়ারে আইটি ইনকিউবেশন সেন্টার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।